আপনি যদি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি এটা নিয়ে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি যদি অনলাইনে আয় করতে চান তাহলে আজকে আমরা আপনাকে শিখাবো কিভাবে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। তাহলে চলুন আমরা জেনে নেই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি এবং নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফল হওয়ার কৌশল।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হলো বর্তমান সময়ে একটু বহুল আলোচিত এবং জনপ্রিয় ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া। এই ব্যবসায়ী পদ্ধতিতে, পণ্য বা সেবা প্রচার করা হয় ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে, যেখানে প্রত্যেক সদস্য নতুন সদস্য যোগ করার মাধ্যমে তাদের আয় বৃদ্ধি করে থাকে। এমন কাঠামোলা আপনি যত বেশি সদস্য বাড়াতে পারবেন তত বেশি লাভবান হবেন।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সাধারণত সরাসরি বিক্রয় কিন্তু ডাইরেক্ট সেল নামে পরিচিত। এটি অনেক ব্রান্ড ও কোম্পানি ব্যবহার করে থাকে। বর্তমান যুগে এটি একটি আকর্ষণীয় ব্যবসায়িক মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অনেকে এটি নিয়ে তাদের কর্মজীবনে সফলতা অর্জন করছে কিন্তু এর পিছনে কৌশল গুলো সঠিকভাবে না জানলে এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি?
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হলে এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যেখানে ব্যক্তিরা তাদের পণ্যভাষা বা বিক্রির জন্য সরাসরি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেন। এখানে সাধারণত তিনটে স্তর থাকে:
১. কোম্পানি: মূল পণ্য বা সেবার প্রযোজক।
২. ডিস্ট্রিবিউটর: যারা পণ্য বা সেবা প্রমোট করে।
৩. গ্রাহক: যারা পণ্য বা সেবা গ্রহণ বা ক্রয় করে।
এ মডেলে ডিস্ট্রিবিউটর নতুন সদস্য বা বিক্রেতা যোগ করার মাধ্যমে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে পারে এবং এর মাধ্যমে বিক্রয় বাড়াতে পারে। এ ধরনের ব্যবসা অনেক সময় পিরামিড স্কিমের সাথে মিলিয়ে ফেলা হয়, তবে প্রকৃত নেটওয়ার্ক মার্কেটিং লিগ্যাল এবং নির্ভরযোগ্য।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফল হওয়ার কৌশল
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ সফলতা পেতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল অবলম্বন করা প্রয়োজন:
১. প্রতিশ্রুত এবং ধৈর্য্য: নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফলতা পেতে দীর্ঘ সময় লাগে। শুরুতে ধৈর্য ধরতে হবে এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে।
২. প্রশিক্ষণ এবং শেখার আগ্রহ: সকল ডিস্ট্রিবিউটর সবসময় নতুন নতুন কৌশল শিখে এবং সেগুলো ব্যবহার করে ব্যবসাকে ধীরে ধীরে এগিয়ে নিয়ে যায়।
৩. নেটওয়ার্ক গঠন: নেটওয়ার্ক যত বড় হবে আই এর সম্ভাবনা তত বৃদ্ধি পাবে। এজন্য নেটওয়ার্কের যতটা সম্ভব বিস্তৃত করতে হবে।
৪. ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার: বর্তমান যুগের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও অন্যান্য ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলো সাহায্যে আপনি সহজে আপনার সেবা প্রচার করতে পারেন।
৫. বিশ্বাসযোগ্যতা ও নৈতিকতা: বিশ্বাস সব এখন সঠিক তথ্য প্রদান করা একটা বড় ভূমিকা পালন করে। অবশ্য গ্রাহকদের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে এবং তাদের নৈতিকতাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে চ্যালেঞ্জ সমূহ
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফল হওয়ার পাশাপাশি কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলো হলো:
১. প্রতিযোগিতা: অনেকেই মডেলে কাজ করেন ফলে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি।
2. আয় নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন: সম্পূর্ণরূপ আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে। আপনার দক্ষতা যত বেশি হবে আয় তত বাড়বে।
৩. নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের চ্যালেঞ্জ: নতুন নতুন সদস্য সংগ্রহ করা এবং তাদের ট্রেনিং দেওয়া বেশ কঠিন হতে পারে।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর উপকারিতা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে যা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কে জনপ্রিয়তা করে তুলছে। যেমন:
১. স্বাধীন সময়: আপনার নিজের স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন।
2. কম বিনিয়োগ: অধিকাংশ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ বিনিয়োগ কম লাগে তেমন বিনিয়োগ লাগে না বললেই চলে।
3. উন্নতির সুযোগ: এখানে আপনার দক্ষতা বাড়ানো এবং ব্যবসায়িক সম্প্রসারণ বা বৃদ্ধির প্রচুর পরিমাণে সুযোগ রয়েছে।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর প্রচলিত ভুল ধারণা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সম্পর্কে অনেকের অনেক ভুল ধারণা রয়েছে, যা ব্যবসা শুরু করতে আগ্রহীদের বিভ্রান্ত করে। নিচে কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা তুলে ধরা হলো:
অল্প সময়ে বড় মুনাফা: অনেকে মনে করে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ প্রবেশ করলে দ্রুত ধনী হওয়া সম্ভব। প্রকৃত পক্ষে এটি অনেক দীর্ঘ মেয়াদে প্রচেষ্টা এবং পরিশ্রমের ফলাফল। অনেক কৌশল এবং সময়ের প্রয়োজন হয়।
অবৈধ বা পিরামিড স্কিম: অনেকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে পিরামিট স্কিমের সাথে মিলিয়ে ফেলেন। তবে এটি একটি বৈধ নাটক মার্কেটিং এর মডেল প্রকৃত পণ্যভাষা বা বিক্রি করা হয় সম্পূর্ণরূপে আইনসিদ্ধ।
সবার জন্য নয়: যে কেউ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সকল হতে পারে। যদিও এটি আংশিকভাবে সঠিক তবে সফল হতে হলে দক্ষতা কৌশল এবং প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
সকল নেটওয়ার্ক মার্কেটারদের অভিজ্ঞতা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ যারা সফল হয়েছেন তাদের অভিজ্ঞতা থেকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো:
সময়ের মূল্যায়ন: সময়ের মূল্যায়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বপন নেটওয়ার্কের সময়ে সঠিক ব্যবহার করেন। তাদের নির্দিষ্ট সময়সূচী তাকে এবং তা অনুযায়ী কাজ করে।
সক্রিয় নেটওয়ার্কিং: প্রতিনিয়ত নতুন সম্পর্ক তৈরি এবং পুরানো সম্পর্ক বজায় রাখা তাদের সাথে সম্পর্ক রাখা সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি।
ব্যর্থতা থেকে শেখা: ব্যর্থতা থেকে শিক্ষার একটি অংশ হিসেবে নেন। তারা ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে কৌশল পরিবর্তন করে আবার পুনরায় চেষ্টা করেন এবং সফল হন।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ সতর্কতা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ প্রবেশ করার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে:
- নকল কোম্পানি থেকে সতর্ক থাকুন
- অতিরিক্ত প্রত্যাশা থেকে বিরত থাকুন
- সঠিক গাইলেন অনুসরণ করুন
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ আই বৃদ্ধির কার্যকরী পদ্ধতি
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ আয় বৃদ্ধির সুযোগ সবসময় থাকে। নিচে কিছু কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হলো:
- বিনিয়োগের উন্নতি: ব্যবসায় উন্নতির জন্য আপনি যে বিনিয়োগ করছেন সেটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করতে পারেন। প্রধান স্বরূপ আপনি আপনার ব্যবসার জন্য উন্নত প্রশিক্ষণ মার্কেটিং টুলসে বা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
- টিমকে উৎসাহিত করা: আপনার টিমের সদস্যদের সঠিক প্রশিক্ষণ এবং অনুপ্রেরণার প্রদান করুন। সকল গঠন করলে আয় বৃদ্ধি করা অনেক সহজ হয়ে যায়।
- মাল্টিপ্লান ফোকাস: শুধুমাত্র একটি পূর্ণ বাজেবার উপর নির্ভর না করে বিভিন্ন পণ্য সেবার প্রকাশ করুন। এত বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনার আয় বৃদ্ধি পাবে
- প্যাসিভ ইনকাম করে তোলা: নেটওয়ার্ক এমন ভাবে গড়ে তুলুন যাতে আপনার সংক্রিয়ভাবে প্যাসিভ ইনকাম তৈরি হয়।
- ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং: ব্যক্তিগত ব্রান্ড গড়ে তুলুন। সামাজিকভাবে একটি শক্তিশালী আপনার উপস্থিতিতে গড়ে তুলুন যাতে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা এবং অভিজ্ঞ ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
- কাস্টমার রিটেনশন কৌশল: পুরানো গ্রাহকের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রেখে তাদের পুনরায় পণ্য ক্রয় করতে উৎসাহিত করা অন্তত গুরুত্বপূর্ণ। আপডেট ও বিশেষ অফার দেওয়ার মাধ্যমে আপনি তাদের ফিরে পেতে পারেন।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সঠিক কোম্পানি নির্বাচন
- কোম্পানির ইতিহাস এবং খেতি
- প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর মান
- প্রশিক্ষণ এবং সাপোর্ট
- কমিশন এবং বোনাস স্ট্রাকচার
- কোম্পানির নীতিমালা এবং বৈধতা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ ব্যর্থতা থেকে বাঁচার উপায়
এটা আমার এখানে ব্যর্থতা আসার কারণ গুলো বুঝা এবং সেগুলো থেকে বাঁচার উপায় খুঁজে বের করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ:
- সঠিক লক্ষণ নির্ধারণ না করা
- অপ্রতুল প্রশিক্ষণ
- টিমের প্রতি দায়িত্বহীনতা
- বিপণন কৌশলের অভাব
- ধৈর্যের অভাব
নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে সেরা কৌশলগুলো
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ সফলতা পেতে নিচ্ছে কিছু সেরা কৌশল দেওয়া হলো:
- ডুপলিকেশন
- পরিকল্পনা এবং নিয়মিত মূল্যায়ন
- কাস্টমার সার্ভিসে মনোযোগ
- সময় ব্যবস্থাপনা
- লক্ষভিত্তিক প্রশিক্ষণ
- সম্পর্ক তৈরি করা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফলতার কিছু বিশেষ গুণাবলী
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফল হতে কিছু নির্দিষ্ট গুণাবলী থাকা অত্যন্ত জরুরী। নিচে কিছু বিশেষ গুণাবলী উল্লেখ করা হলো যা আপনার সফল হতে সহায়তা করবে:
- ধৈর্য এবং একাগ্রতা
- পজেটিভ মনোভাব
- শিক্ষার ইচ্ছা
- টিম ম্যানেজমেন্ট এর দক্ষতা
- লিডারশিপ গুণাবলী
- সঠিক সময় পরিচালনা করা
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফলতা অর্জনের স্টেপ বাই স্টেপ গাইড
নিচে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এরনেটো মার্কিন এসব গাইড দেওয়া হলো যা আপনাকে সফল হতে সহায়তা করবে:
- কোম্পানি নির্বাচন:একটি বৈধ এবং বিশ্বস্ত কোম্পানী নির্বাচন করুন যে কোম্পানির পণ্য যা গ্রাহকের প্রয়োজনীয় মেটাতে সক্ষম।
- পূর্ণ সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন: প্রণবসাগর বিষয়ে ভালোভাবে জানো আপনি যেসব পণ্য বিক্রি করবেন সেগুলো সুবিধা ব্যবহারের দিকগুলো সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান থাকা জরুরি।
- প্রশিক্ষণ নিন: প্রতিটা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি প্রশিক্ষণ প্রদান করে। প্রশিক্ষণ করলে অংশগ্রহণ করে আপনি সঠিক বিপন্ন কৌশল দক্ষতা ভালোভাবে শিখতে পারবেন।
- টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ: আপনি পণ্য ভাষা বা কোন ধরনের গ্রাহকের জন্য উপযুক্ত তা নির্ধারণ করুন। একটি নির্দিষ্ট টার্গেট মার্কেট নির্ধারিত করলে আপনার ব্যবসা সফলতা সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
- কৌশলগত বিপণন: সোশ্যাল মিডিয়া ব্লক ইমেইল মার্কেটিং প্রচার করুন এটি আপনাকে দ্রুত নতুন গ্রাহক মেম্বার সংগ্রহ করতে সাহায্য করবে।
- টিম তৈরি এবং পরিচালনা: নতুন ডিস্ট্রিবিউটর নিয়োগ করুন এবং তাদের প্রশিক্ষিত করা টিম তৈরি করুন। একটি শক্তিশালী টিম তৈরি করেন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
- নিয়মিত মূল্যায়ন এবং উন্নতি: নিয়মিত আপনার কাজ করতে মূল্যায়ন করুন এখন যেখানে উন্নতির প্রয়োজন সেখানে পরিবর্তন আনুন। এ দাপটে আপনার ব্যবসা ক্রমগত উন্নতির দিকে নিয়ে যাবে।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ কিছু সাধারণ ভুল এবং সেগুলো এড়ানোর উপায়
দ্রুত নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সাধারণত কিছু ভুল হয় যা ব্যবসা বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে নিচের সাধারণ ভুল এবং সেগুলো রানার উপায় দেওয়া হলো:
- দ্রুত ফলাফল প্রত্যাশা করা
- সঠিক প্রশিক্ষণ না নেওয়া
- টিমের প্রতি মনোযোগ না দেওয়া
- একে পদ্ধতি বারবার ব্যবহার করা
- আত্ম সমালোচনা না করা
FAQS (frequently asked question)
- নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি বৈধ?
- হ্যাঁ বৈধ মার্কেট কিং মডেল সম্পন্ন সম্মত এবং বিভিন্ন দেশের সকল ভাবে পরিচালিত হয়
- নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফল হওয়া সম্ভব?
- এটা সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করে কিছু মানুষ কয়েক মাসের সফলতা বানাবার কারো ক্ষেত্রে এটি দীর্ঘ সময় নিতে পারে।
- নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সফল হওয়ার জন্য কি যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন?
- নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সফল হতে হলে ভালো যোগ্য যোগাযোগ দক্ষতা, ধৈর্য এবং প্রচেষ্টা প্রয়োগ
- নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি পিরামিড স্কিম এর মত?
- না নেটওয়ার্ক মার্কেটে হলে একটি বৈধ ব্যবসায়িক মডেল। তবে পিরামিড স্ক্রিন একটি অবৈধ প্রক্রিয়া
উপসংহার। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং একটি এমন ব্যবসায়িক মডেল যা আপনাকে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সহায়তা করতে পারে। তবে এটি সহজ নয়। সঠিক কৌশল প্রচেষ্টা ধৈর্য এবং সঠিক ব্যবহার আপনাকে ব্যবসার সফলতা এনে দিতে পারে। যারে মডেল সফল হয়েছেন তারা সবসময় কঠোর পরিশ্রমভাবে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তাদের অবস্থান গড়ে তুলেছেন। তাই সকল হতে চাইলে আপনাকে ব্যবসার লম্বা সময় যেন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এছাড়া ও সতর্কতা অবলম্বন করে নকল কোম্পানি এবং অতিরিক্ত তথ্য সাথে কি নিজেকে দূরে রাখতে হবে। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি তাদেরকে কি সুযোগ দিতে পারেন যা একটি বিশেষ ধরনের তৃপ্তি এনে দেয়। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং আপনাকে কেবল অর্থনীতির সফলতা নয় বরং ব্যক্তিগত ব্যাপার উন্নতি সুযোগ প্রদান করবেন এবং সঠিকভাবে পরিচালনা করে এটি হতে পারে আপনার একটি সকল ক্যারিয়ারের জীবন গড়ার অংশ। আরো জানতে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন এবং অন্যকেও আমাদের ওয়েবসাইট সম্পর্কে অবগত করবেন। ধন্যবাদ
